Share Market Bangla

ওয়ারেন বাফেট এর শেয়ার ব্যবসার কৌশল গুলি নিয়ে এই নিবন্ধে আলোচনা করা হবে।  বিশ্বের একজন বিখ্যাত ইনভেস্টর ( Investor) ওয়ারেন বাফেট তার স্টক বাছাই করার আগে কি কি বিষয়গুলি গুরুত্ব দিতেন সেগুলি তিনি বারবার তা ইন্টারভিউতে বলেছেন। সেই সমস্ত বিষয়গুলি , যদি আপনি মাথায় রাখেন তাহলে আপনি একজন ভালো ইনভেস্টর হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। ওয়ারেন বাফেট এর শেয়ার ব্যবসার কৌশল: সফল বিনিয়োগের গোপন রহস্য  ওয়ারেন বাফেট এর শেয়ার বাছাই করার পদ্ধতি গুলি খুবই গুরুত্বপূর্ণ আপনি যদি নিজেকে একজন বিনিয়োগকারী হিসেবে মনে করেন। ওয়ারেন বাফেট মূলত একজন লং টার্ম ভ্যালু ইনভেস্টর ( Long Term Value Investing)। তিনি কোনো শেয়ারকে কেনা এবং হোল্ড করে ধরে রাখায় বিশ্বাসী। তিনি অল্প সময়ের প্রফিট বুক করার জন্য কখনো আগ্রহী ছিলেন না।  Telegram Channel  Join Now ওয়ারেন বাফেট এর শেয়ার ব্যবসার কৌশল আসুন জেনে নিন ওয়ারেন বাফেটের শেয়ার বাছাই পদ্ধতি -  রিটার্ন অন ইকুইটি ( ROE): কোন কোম্পানি কেমন পারফর্ম করছে অর্থাৎ সেই কোম্পানি যদি বিগত ১০ বছর ধরে ভালো ROE দিয়ে থাকে, তাহলে , সেটি একটি খুবই ভালো লক্ষণ

Nifty 50 ETF এ বিনিয়োগের কথা ভাবছেন? এই নিবন্ধে Nifty 50 ETF বিনিয়োগ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।  বন্ধুরা এই মুহূর্তে শেয়ার মার্কেটে একটু কারেকশন দেখা যাচ্ছে। এই সময়ে যদি ইনডেক্সে অল্প অল্প করে বিনিয়োগ করা যায় তাহলে লং টার্মের জন্য খুব ভালো একটি অপরচুনিটি হতে পারে। যারা শেয়ার মার্কেটে নতুন, যাদের ক্যাপিটাল অল্প আছে, এবং যারা রিস্ক নিতে চান না তাদের জন্য ETF Invesment খুবই ভালো একটি মাধ্যম।  Table Of Contents ETF বিনিয়োগের [ Best Nifty 50 ETF In Bengali]  মাধ্যমে শেয়ার বাজার থেকে ইনকাম করবেন কিভাবে , জানতে গেলে নিচের আর্টিকেল টি ভালো করে পড়ুন।  এই মুহূর্তে কোন ETF এ বিনিয়োগ করা যাবে সেই, নিয়ে একটি ধারণা দেওয়া হলো।  Telegram Channel  Join Now ETF কি  [ What Is ETF In Bengali ] ETF এর সম্পূর্ণ ফর্ম হলো ' Exchange Trade Fund ' । এটি ইনডেক্সের একটি ফান্ড যেটি এক্সচেঞ্জ এর মাধ্যমে ট্রেড হয়। অর্থাৎ আপনি অন্যান্য কোম্পানির শেয়ারের মত ETF কিনতে পারবেন এবং বিক্রি করতে পারবেন। ETF এ বিনিয়োগের সুবিধা কি ? [ Benifit Of ETF Investme

ইনভেস্টিং কি , কত ধরনের ইনভেস্টিং ( Investing ) হয় এবং ইনভেস্টিং এর প্রয়োজনীয়তা কেন এই সমস্ত বিষয়ে আপনি যদি বিস্তারিত ভাবে জানতে চান তাহলে অবশ্যই এই নিবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন।  Table Of Contents আপনি কি ইনভেস্টিং সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে চিন্তার কোন দরকার নেই কারণ আপনি এই মুহূর্তে সঠিক জায়গায় এসেছেন।  এই নিবন্ধে আমি আলোচনা করব ইনভেস্টিং কি ( What Is Investing in Bengali ) এবং কত ধরনের ইনভেস্টিং হয়, ইনভেস্টিং এর কেন প্রয়োজন, কি করে আপনি প্রথম ইনভেস্টিং শুরু করবেন সেই সমস্ত বিষয়ে সহজ ভাষায় A -Z গাইড পেয়ে যাবেন।  Telegram Channel  Join Now ইনভেস্টিং কি (  What Is Investing In Bengali ) ইনভেস্টিং এর বাংলা অর্থ হল বিনিয়োগ ( Biniyog) । আপনি আপনার সঞ্চিত অর্থ কে বৃদ্ধি করার জন্য ও ভবিষ্যতে আর্থিক সুরক্ষার জন্য কোনো জায়গায় সেই অর্থ যদি জমা করেন সেটি হল ইনভেস্টিং বা বিনিয়োগ করা।  ইনভেস্টিং এর প্রয়োজন কেন ?  মনে করুন,  আপনার ব্যাংকে এক লাখ টাকা সেভিংস একাউন্টে জমা করা আছে। আপনি বছরে ৩ শতাংশ সুদ পাচ্ছেন। কিন্তু এদিকে প্রতিবছর ভারতবর্ষের দ্রব

স্টক ডিভিডেন্ড কি ,  ডিভিডেন্ড ইল্ড কি ?  বিষয় গুলি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব এই নিবন্ধে। ডিভিডেন্ড কখন পাওয়া যায়, এবং ডিভিডেন্ড সম্পর্কিত যে সমস্ত বিষয়গুলি আছে সবকিছু আপনারা জানতে পারবেন। Table Of Contents বন্ধুরা স্টক মার্কেট থেকে ইনকামের আরো একটি পথ হল ডিভিডেন্ড থেকে ইনকাম। অনেক বিনিয়োগকারী আছেন যারা শুধুমাত্র ডিভিডেন্ড থেকে বছরে অনেক টাকা ইনকাম করে থাকেন। সুতরাং এই আর্টিকেলে আমি আলোচনা করব স্টক ডিভিডেন্ড কি , ডিভিডেন্ড ইয়েল্ড কি? শেয়ার হোল্ডারদের জন্য স্টক ডিভিডেন্ড কিভাবে কাজ করে এবং কিভাবে এটি আপনার আয় বাড়াতে পারে। শুধুমাত্র তাই নয় কোম্পানিগুলি কিভাবে স্টক ডিভিডেন্ড [ Stock Dividend] ঘোষণা করে এবং রেকর্ড ডেট, এক্স ডিভিডেন্ড ডেট এই সমস্ত বিষয়গুলিও জানতে পারবেন খুব সহজ ভাষায়। Telegram Channel  Join Now স্টক ডিভিডেন্ড কি [ What Is Stock Dividend? ] ডিভিডেন্ড এর বাংলা অর্থ হলো ' লভ্যাংশ '। সহজ ভাষায় বলি কোম্পানি যখন তার লাভের একটি অংশকে তার শেয়ার হোল্ডারদের মধ্যে বিতরণ করে দেয় তখন এই বিতরণকে স্টক ডিভিডেন্ড বলা হয়ে থাকে।  ক

অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন ৫০০ টাকা শেয়ার বাজারের বিনিয়োগ করা যাবে কি ? আজ এই প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব আপনি ৫০০ টাকা দিয়ে কি করে আপনার ইনভেস্টিং ( Investing) জার্নি শুরু করতে পারবেন। ৫০০ টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা যাবে কি? আপনি সবেমাত্র শেয়ার মার্কেট (Share Market) সম্পর্কে জানতে শুরু করেছেন এবং আপনার কাছে খুবই অল্প পরিমাণ টাকা আছে। হয়তো আপনি ভাবছেন যে এই টাকা দিয়ে আমি স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করতে পারবো না কিন্তু এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। আপনি ৫০০ টাকা দিয়ে স্টক মার্কেটে আপনার বিনিয়োগ শুরু করতে পারেন। এবং সবথেকে মজার বিষয় হল এই ৫০০ টাকা দিয়ে আপনি ভারতের সেরা ৫০ টি কোম্পানিতেও বিনিয়োগ করতে পারেন।  Telegram Channel  Join Now শেয়ার ব্যবসা করতে কত টাকা লাগে ? এই প্রশ্নের উত্তরে বলা যায়, এমন কোন নিয়ম নেই যে আপনার কাছে কমপক্ষে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা থাকলেই তবে আপনি শেয়ার মার্কেটে ব্যাবসা করতে পারবেন। কোন কোম্পানির শেয়ারের দাম যেমন হবে সেই পরিমাণ টাকা যদি আপনার কাছে থেকে থাকে তাহলে আপনি বিনিয়োগ করতে পারেন।  ৫০০ টাকা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা যাবে কি? হ্যাঁ নিশ্

শেয়ার মার্কেটে ক্যাশ ফ্লো  কি [What Is Cash Flow In Bengali ] এই বিষয়টি সম্পর্কে আজ ডিটেলসে আলোচনা করব খুব সহজ ভাষায়।  বন্ধুরা কোন কোম্পানির যখন ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস  করা হয় বিনিয়োগ করার জন্য তখন সেই কোম্পানির একটি বিষয়কে গুরুত্বসহকারে দেখতে হয় সেটি হল ক্যাশ ফ্লো[ Cash Flow]। কোন কোম্পানির এনালাইসিস করার সময় ক্যাশ ফ্লো দেখাটা কেন গুরুত্বপূর্ণ সেই বিষয়ে আজ খুব সহজ ভাষায় আপনাদেরকে বলবো। Telegram Channel  Join Now বর্তমান সময়ে শেয়ার মার্কেট[ Share Market] নিয়ে অনেকেই আগ্রহী হয়েছে। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করে লস করে ফেলেন। আপনাকে এই লস থেকে বাঁচতে গেলে প্রথমে শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। শেয়ার মার্কেট থেকে কি কি ভাবে ইনকাম করা যেতে পারে সেই বিষয়গুলি সম্পর্কে জানতে হবে। এই সম্পর্কিত অনেকগুলি পোস্ট আমার এই ব্লগে আগে প্রকাশিত হয়েছে। আরও পড়ুন: ক্লিক করুন - শেয়ার মার্কেট কি? কিভাবে শুরু করবো ?   ক্লিক করুন - শেয়ার কেনার কত দিন পর বিক্রি করা যায় :  কখন বিক্রি করা উচিত ?  ক্লিক করুন - শেয়ার বাজারে সর্বনিম্ন কত টাকা বিনিয়

বিজয় কেডিয়া স্যারের পোর্টফোলিওতে  কি কি স্টক আছে কার না জানতে মন চায়! তাই নিচের এই নিবন্ধে বিখ্যাত ভারতীয় ইনভেস্টর বিজয় কেডিয়া স্যারের পোর্টফলিও তে কি কি স্টক হোল্ড করছেন সেগুলি জানবো। বিজয় কেডিয়া স্যারের পোর্টফোলিও তে কি কি স্টক আছে ভারতীয় ইনভেস্টরদের মধ্যে একজন বিখ্যাত ইনভেস্টর হলেন বিজয় কেডিয়া । তিনি আমাদের কলকাতাতেই জন্মগ্রহণ করেন এবং এখানেই পড়াশোনা করেন। সে সময় কলকাতা স্টক এক্সচেঞ্জ ছিল। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তিনি শেয়ার মার্কেটে নিয়ে আগ্রহী হয়েছিলেন। এরপর ১৯ বছর বয়স থেকে তিনি স্টক মার্কেটে যোগ দেন এবং নিয়মিত বিনিয়োগ শুরু করেন। আরও পড়ুন: ক্লিক করুন - শেয়ার মার্কেট কি? কিভাবে শুরু করবো ?   ক্লিক করুন - শেয়ার কেনার কত দিন পর বিক্রি করা যায় :  কখন বিক্রি করা উচিত ?  ক্লিক করুন - শেয়ার বাজারে সর্বনিম্ন কত টাকা বিনিয়োগ করা যায় ?   ক্লিক করুন  - ভালো শেয়ার চেনার উপায় : ১৪ টি কার্যকরী টিপস  ক্লিক করুন   -   ব্যাংকিং স্টকস এনালিসিস করার পদ্ধতি: একটি সম্পূর্ন গাইড Telegram Channel  Join Now এই আর্টিকেলে আমরা জানবো যে এই মুহূর্তে বিজয় ক্যারিয়ার স্যারের

কিভাবে শেয়ার মার্কেটে /বাজারে ব্যবসা শুরু করব - সম্পূর্ণ গাইড আপনি এখানে পেয়ে যাবেন। Table Of Contents বর্তমানে সময়ে শেয়ার মার্কেট বা স্টক মার্কেট ( Stock Market ) ইনভেস্টিং, ট্রেডিং ( Trading ),  মিউচুয়াল ফান্ড ( Mutual Fund ) এই সমস্ত শব্দগুলি আস্তে আস্তে মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে। শেয়ার মার্কেটেও যে টাকা ইনভেস্ট করে সেটিকে আরো বড় ক্যাপিটাল তৈরি করা যায় মানুষ ধীরে ধীরে সেটি বুঝতে পারছে। এই নিবন্ধে আমরা দেখব কিভাবে শেয়ার মার্কেটে বা বাজারে ব্যবসা শুরু করতে হয় এবং এর প্রাথমিক পদক্ষেপ গুলি কি হতে পারে।  Telegram Channel  Join Now কিভাবে শেয়ার মার্কেট /বাজারে বিনিয়োগ শুরু করব ( How To Invest In Share Market )  বিগত কয়েক বছরে অনেক মানুষ শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে জানতে ইচ্ছুক প্রকাশ করছে এবং   প্রচুর মানুষ এই শেয়ার মার্কেটে টাকা ইনভেস্ট করেছেন। কিন্তু সব সময় মনে রাখবেন শেয়ার মার্কেট হলো একটি ঝুঁকিপূর্ণ লাভজনক ব্যবসা। তাই নতুনদের জন্য এখানে কিছু গাইড দেওয়া হল যে কিভাবে শেয়ার বাজারে আপনি বিনিয়োগ শুরু করবেন -  ১. শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে শ