আপনি কি শেয়ার মার্কেট কি ( what is share market in bengali ) সম্পর্কে জানতে চাইছেন ? কিভাবে শুরু করবেন ভাবছেন?
চিন্তা করবেন না, এই আর্টিকেল এ শেয়ার মার্কেট বা স্টক মার্কেট সম্পর্কে সব কিছু তথ্য দেওয়া হলো। সমস্ত নতুন বিনিয়োগ কারি দের এই পোস্ট শেয়ার মার্কেট / শেয়ার বাজার সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে।
শেয়ার মার্কেট বা, শেয়ার বাজার কি ? ( Share market details in bengali)
শেয়ার মার্কেট হল, এমন একটি জায়গা যেখানে বিভিন্ন কোম্পানি লিস্টেড থাকে এবং আপনি সেগুলোর মধ্যে কোনো কোম্পানির শেয়ার বা অংশ কিনতে পারবেন এবং সেটি বিক্রি ও করতে পারবেন। মনে রাখবেন, আমাদের ভারতীয় শেয়ার মার্কেট সরকারি সংস্থা সেবি ( SEBI) নিয়ন্ত্রন করে।
কোম্পানি গুলি আরও ২ টি সংস্থা BSE ( Bombay Stock Exchange) ও NSE ( National Stock Exchange) এর অধীনে লিস্টেড হয়। ভারতের প্রায় ৫০০০ এর অধিক কোম্পানি শেয়ার মার্কেট এ লিস্টেড আছে। এর মধ্যে NSE এর অধীনে ২১১৩ টি কোম্পানি এবং BSE এর অধীনে ৫০০০ এর বেশি কোম্পানি লিস্টেড আছে।
শেয়ার কেনা মানে কি ?
কোনো কোম্পানি এর শেয়ার কেনা বা, কোনো কোম্পানি তে বিনিয়োগ করা মানে হলো, সেই কোম্পানির ব্যাবসা তে টাকা ইনভেস্ট (Invest) করা। ধরুন, আপনার একটা দোকান আছে, আপনি সেখানে নিজের টাকা ইনভেস্ট করেছেন। এবার আপনার দোকানে যদি কেনা বেচা ভালো হয়, এবং আপনার দোকান যদি উন্নতি করে, তাহলে আপনার লাভ হবে এবং আপনার টাকা দিন দিন বাড়বে। ঠিক একই ভাবে আপনি শেয়ার মার্কেট এ নিজের ব্যাবসায় জায়গায়, অন্যের বড় ব্যাবসা তে টাকা ইনভেস্ট করছেন। তার পরিবর্তে সেই কোম্পানি আপনাকে , তার কিছু শেয়ার দেবে। এবার সেই কোম্পানি যদি আরও উন্নতি করে, তাহলে তার শেয়ারের দাম (Share Price) ও বাড়বে। এবং আপনার টাকা ও বাড়বে।
শেয়ার মার্কেট (Share Market) সম্পর্কে মানুষের ভয়ের কারণ কি ?
আপনি আসে পাশের মানুষ এর কাছে এমন কথা শুনে থাকবেন যে, ' শেয়ার মার্কেটে এ টাকা দিস না, সব শেষ হয়ে যাবে! ' এই কথা টি কতটা সত্য, সেটা জানতে গেলে, আপনাকে শেয়ার মার্কেট এ টাকা কিভাবে বিনিয়োগ করা যায় এবং সেটি থেকে কিভাবে ইনকাম হয়, সেগুলো জানতে হবে।
শেয়ার মার্কেট এ টাকা ইনকাম হয় কিভাবে ?
শেয়ার মার্কেট থেকে আপনি দুই ভাবে ইনকাম করতে পারেন -
১. ইনভেস্ট করে ( Investment)
২. ট্রেডিং করে। ( Trading)
ইনভেস্টিং কি ? ( What Is Investing)
ইনভেস্টিং হল একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কোন কোম্পানিতে টাকা বিনিয়োগ করা। অর্থাৎ আপনি কোন একটি কোম্পানির শেয়ার কিনলেন এবং নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সেটি হোল্ড করে রাখলেন আপনার প্রফিট অনুসারে আপনি সেটিকে বিক্রি করলেন। এই ইনভেস্টিং দুই ধরনের হয় -
১. শর্ট টার্ম ইনভেস্ট। ( Short Term Invest)
২. লং টার্ম ইনভেস্ট। ( Long Term Invest )
শর্ট টার্ম ইনভেস্ট: যখন কোন কোম্পানির শেয়ার কেনার পর ৫-৬ মাস থেকে ১-২ বছর পর্যন্ত ধরে রাখা সেটিকে শর্ট টার্ম ইনভেস্টমেন্ট বলে। যদি এই সময়ের মধ্যে আপনার কেনা কোম্পানির শেয়ার আপনার টার্গেট প্রফিট না দিতে পারে তাহলে আপনি সেটিকে সঠিক ফান্ডামেন্টাল অ্যানালিসিস আরো হোল্ড করতে পারেন।
লং টার্ম ইনভেস্ট: Long Term Investment হলো মিনিমাম ২-৩ বছর থেকে শুরু করে যতদিন খুশি আপনার পোর্টফোলিওতে সেই শেয়ার ধরে রাখতে পারেন।
যেমন, প্রয়াত ভারতীয় ইনভেস্টর রাকেশ ঝুনঝুনওয়ালা, সেই ২০০৩ সাল থেকে টাইটান কোম্পানি শেয়ার আজও তার পোর্টফোলিওতে আছে।
তবে এক্ষেত্রে মনে রাখবেন ইনভেস্টিং এর ক্ষেত্রে কোম্পানির ফান্ডামেন্টাল অ্যানালিসিস ( Fundamental Analysis) সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ। লং টার্ম ইনভেস্টিং এর ক্ষেত্রে সঠিক ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস এর মাধ্যমে খুবই ভালো কোম্পানিকে পোর্টফোলিওতে জায়গা দেওয়া উচিত।
আরও পড়ুন : ক্লিক করুন - শেয়ার বাজারে সর্বনিম্ন কত টাকা বিনিয়োগ করা যায় ?
আরও পড়ুন : ক্লিক করুন - শেয়ার কেনার কত দিন পর বিক্রি করা যায় : কখন বিক্রি করা উচিত ?
আরও পড়ুন : ক্লিক করুন - ব্যাংকিং স্টকস এনালিসিস করার পদ্ধতি: একটি সম্পূর্ন গাইড
আরও পড়ুন : ক্লিক করুন - শেয়ার মার্কেটে ট্রেডিং কি ,কত প্রকার, ট্রেডিং এর সুবিধা ও অসুবিধা
আরও পড়ুন : ক্লিক করুন - পেনি স্টক কি ? পেনি স্টকে বিনিয়োগের সুবিধা ও অসুবিধা, কিভাবে বিনিয়োগ করবেন
আরও পড়ুন : ক্লিক করুন - শেয়ার কেনার সঠিক সময়: কিভাবে সঠিক সময়টি বুজবেন?
আরও পড়ুন : ক্লিক করুন - শেয়ার কেনার নিয়ম - একটি সম্পূর্ন গাইড
ট্রেডিং কি ? ( What Is Trading ? )
সাধারণ ভাষায়, ট্রেডিং হলো খুবই অল্প সময়ের জন্য শেয়ার কেনাবেচা করা। বিভিন্ন জায়গায় ট্রেডিং করা যায় তবে এখানে মূলত শেয়ার মার্কেটে ট্রেডিং (Trading) এর বিষয়ে আলোচনা করব। শেয়ার মার্কেটে ট্রেডিং মূলত ৩ প্রকার -
সুইং ট্রেডিং ( Swing Trading): কোন কোম্পানির শেয়ার কেনার পর ২ দিন থেকে এক মাস পর্যন্ত কোন শেয়ার ধরে রাখা হয় তাহলে সেটি হল সুইং ট্রেডিং। সুইং ট্রেডিং এ প্রফিটের একটি নির্দিষ্ট টার্গেট থাকে। সেই টার্গেট যদি তিন দিনের মধ্যে পূরণ হয়ে যায় তাহলে সেই স্টক/শেয়ার কে সেল করে দেওয়া হয়। যদি কোম্পানির শেয়ার প্রাইস উপরের দিকে না গিয়ে নিচের দিকে আসতে থাকে অর্থাৎ লসে আসতে থাকে, তাহলেও সেখানেও একটি লস টার্গেট সেট করা হয়। এবং যদি শেয়ার প্রাইস লস টার্গেটের নিচে চলে যায় তখন সেই স্টক থেকে লস বুক করে বেরিয়ে আসতে হয়।
ইন্ট্রাডে ট্রেডিং ( Intraday) : ইন্ট্রাডে নাম শুনেই আপনারা বুঝতে পারছেন যে কোন শেয়ার আজকেই কিনে যদি আজই সেটিকে বিক্রি করে দেওয়া হয় তাহলে সেটি কে ইন্ট্রাডে ট্রেডিং বলে। ইন্ট্রাডে খুবই রিস্কি। এখানে আপনি সেই দিনের মধ্যেই আপনার লস হোক বা লাভ হোক আপনার শেয়ারকে বিক্রি করে দিতে হয়।
ইন্ট্রাডে ট্রেডিংয়ে আপনার ব্রোকার অর্থাৎ আপনি যে কোম্পানির ডিমান্ড অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেন সেই ব্রোকার কোম্পানি আপনাকে লিভারেজ দিয়ে থাকে। অর্থাৎ ধরুন আপনার কাছে ১০০০০ টাকা আছে কিন্তু আপনার ব্রোকার (Broker) কোম্পানি সেটাকে পাঁচ গুণ বাড়িয়ে দিল অর্থাৎ আপনি পঞ্চাশ হাজার টাকার শেয়ার কিনতে পারবেন। এক্ষেত্রে মনে রাখবেন যদি প্রফিট হয় তাহলে ওই ৫০ হাজার টাকার উপরে প্রোফিট হবে এবং যদি লস হয় তাহলেও কিন্তু এই ৫০ হাজার টাকার উপরে লস হবে।
অপশন/ফিউচার ট্রেডিং ( Option / Future Trading): স্টক মার্কেটের যদি সব থেকে রিস্কি কোন ইনকামের পথ থেকে থাকে তাহলে সেটি হল অপশন বা ফিউচার ট্রেডিং। অপশন ট্রেডিং এমন একটি জায়গা যেখানে এক ঘন্টায় আপনার ক্যাপিটাল কে ডাবল করে দিতে পারে, আবার ১৫ মিনিটে আপনার সমস্ত ক্যাপিটাল কে লস করে দিতে পারে। কোন কোম্পানির অপশন বা ফিউচার এর উপরে ট্রেডিং করাকে বলা হয় অপশন বা ফিউচার ট্রেডিং
ট্রেডিং মূলত টেকনিক্যাল অ্যানালিসিস ( Technical Analysis) নির্ভর। এখানে কোম্পানির কোন ফান্ডামেন্টাল অ্যানালিসিস না করলেও চলে। কোন কোম্পানির শেয়ারের চার্ট অ্যানালাইসিস করে ধারণা করা হয় যে ওই শেয়ারটি উপরে যাবে, না নিচে যাবে।
একটা কথা সবসময় মনে রাখবেন শেয়ার মার্কেটে ১০০% সঠিক বলে কোন কিছু হয় না। কোন কোম্পানির শেয়ার আগামীকাল উপরে যাবে না নিচে যাবে এটি কেউ ১০০% বলতে পারে না। টেকনিক্যাল অ্যানালাইসিস করে শুধুমাত্র সম্ভাবনাকে তুলে ধরে বিভিন্ন ফিনান্সিয়াল ইনফ্লুয়েন্স রা। আর এই সম্ভাবনার উপর ভিত্তি করেই স্টক মার্কেটে ট্রেডিং করা হয়। তাই ট্রেডিং সব সময় রিস্কি। সঠিক জ্ঞান এবং অনেক দিনের অভিজ্ঞতা না থাকলে ট্রেডিং শুরুতেই করা একদমই উচিত নয়।
তাহলে এবার আপনারা বুঝতে পারলেন যে শেয়ার মার্কেটে ইনভেস্ট করা রিস্কি, না ট্রেডিং করা রিস্কি! দ্রুত লাভ করার লোভে পড়ে স্টক মার্কেটে সবাই শুরুতেই অপশন ট্রেডিং এর মধ্যে ঢুকে যায়। তাদের সমস্ত ক্যাপিটালকে লস করিয়ে ফেলে। আর এই সমস্ত ব্যক্তিরায় বাইরে এসে বলে যে স্টক মার্কেটে একদম ঢুকবি না সমস্ত টাকা জলে চলে যাবে। কিন্তু স্টক মার্কেটে ইনভেস্টিং ( Investing) বলে একটি বস্তু আছে সেটি আপনাকে বলবে না কারণ তারাই অনেকেই জানেনা। এই জন্যে স্টক মার্কেট সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান অর্জন করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তাহলে এবার প্রশ্ন হল -
কিভাবে স্টক মার্কেটে ইনকাম ( Stock Market Income ) করা শুরু করব ?
নতুনদের জন্য বলব যদি আপনারা স্টক মার্কেট থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে কখনোই ট্রেডিং দিকে ঝুঁকবেন না। আপনি স্টক মার্কেটে ভালো ভালো কোম্পানিতে শর্ট টার্ম ইনভেস্টিং এর মাধ্যমে শুরু করতে পারেন। কিছু কোম্পানি শেয়ার আপনি লং টার্মের জন্যও আপনার পোর্টফোলিও রেখে দিতে পারেন।
সর্বদা একটি কথা মনে রাখবেন, আপনি স্টক মার্কেট থেকে তখনই ভালো প্রফিট কামাতে পারবেন যখন কোন ভালো কোম্পানি শেয়ার কে আপনি কম দামে কিনতে পারবেন। তার জন্য আপনাকে স্টক মার্কেটে ধৈর্য ধরতে হবে, আপনাকে অনেকটা স্টক মার্কেট সম্পর্কে শিখতে হবে কোম্পানির ভ্যালুয়েশন যাচাই করা শিখতে হবে এবং সেই কোম্পানির ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস করা আপনাকে জানতে হবে। কারণ কোন কোম্পানিতে যখন আপনি ইনভেস্ট করছেন সবসময় মনে রাখবেন আপনার টাকা সেই কোম্পানির ব্যবসাতে লাগছে। তাহলে এমন কোম্পানিতে আপনার ইনভেস্ট করা সব থেকে ভালো, যার ব্যবসা সম্পর্কে আপনি বোঝেন এবং যে কোম্পানি বিজনেস ভালো করছে, যে কোম্পানির প্রোডাক্ট আপনি চারিপাশে দেখতে পাচ্ছেন এবং যে কোম্পানির বিজনেস মধ্যে ফিউচার গ্রোথ রয়েছে।
শেয়ার মার্কেটে ইনভেস্ট/বিনিয়োগ করতে গেলে কি লাগে ?
১. শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করতে গেলে আপনার প্রথমে যেটি লাগবে সেটি হল ডিমাট একাউন্ট ( Demat Account) অনেক ব্রোকার কোম্পানি আছে যেখানে আপনি ফ্রিতে ডিম্যাট একাউন্ট করতে পারবেন। ( যেমন জনপ্রিয় কয়েকটি ব্রোকার কোম্পানি - Groww, Angle One, Zerodha)
এই ডিমাট একাউন্টের মাধ্যমেই আপনি কোনো কোম্পানির শেয়ার কিনতে পারবেন এবং বিক্রি করতে পারবেন।
ডিমাট অ্যাকাউন্ট খুলতে কি কি ডকুমেন্টস লাগে ?
- Gamil ID
- Mobile Number
- Identity Proof ( PAN Card )
- Address Proof ( Aadhar Card/Voter Card / Passport/Driving Licence)
- Bank Account Details
- Signature Copy
২. এবার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে আপনার ডিমাট একাউন্টে কিছু টাকা এড করতে হবে ( আপনি যত টাকা ইনভেস্ট করতে চাইছেন)
৩. এবার আপনার পছন্দমত শেয়ার আপনি কিনতে পারবেন।
৪. শেয়ারের দাম বাড়লে আপনি সেই শেয়ার বিক্রি করে লাভ করতে পারবেন।
শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ শুরু করার আগে কিছু পরামর্শ :
১. যতটা সম্ভব পারুন শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে জানুন। মার্কেট কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে শিখুন, কোম্পানির ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস করা শিখুন।
২. শেয়ার মার্কেট যেহেতু ঝুঁকিপূর্ণ জায়গা তাই কখনো আপনার সমস্ত জমানো টাকা এখানে ইনভেস্ট করবেন না। শুধুমাত্র আপনার অতিরিক্ত টাকায় এখানে বিনিয়োগ করুন।
৩. সর্বদা আপনার রিস্ক ম্যানেজমেন্ট করে চলতে হবে। অর্থাৎ কোন একটি কোম্পানিকে ভরসা করে আপনি সমস্ত টাকা সেই কোম্পানিতে ইনভেস্ট করে দেবেন না। আপনি ৩০০০০ টাকা স্টক মার্কেটে ইনভেস্ট করতে চান তাহলে একটি কোম্পানিতে ৩০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করবেন না। মিনিমাম ৬ থেকে সাতটি ভালো কোম্পানি বাছাই করবেন এবং সেখানে ইনভেস্ট করবেন। এই ছয় থেকে সাতটা কোম্পানির মধ্যে কোন এক দুটো কোম্পানি যদি ডাউনেও চলে যায় তাহলে আপনার পোর্টফলিও কিন্তু সবটাই ডাউনে যাবে না কারণ অন্য কোম্পানিগুলো প্রফিট দিতে শুরু করবে।
৪. নতুনরা কখনোই শুরুতে ট্রেডিং করবেন না। আপনি শর্ট টার্ম অথবা লং টার্ম ইনভেস্টিং দিয়ে শুরু করুন।
৫. শুরুতে আপনার টাকা সব সময় ফান্ডামেন্টাল স্ট্রং এবং একটি প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিতেই ইনভেস্ট করবেন। কোন পেনি স্টকে ইনভেস্ট করবেন না।
৬. আপনি স্টক মার্কেটের নতুন হন বা এক্সপেরিয়েন্স হন অপশন ট্রেডিং ও ইন্ট্রাডে ট্রেডিং থেকে দূরে থাকাই ভালো।প্রতিদিন ইনকাম ও খুব তাড়াতাড়ি ধনী হওয়ার আশায় আপনার মূল্যবান টাকা কখনো রিস্ক এ ফেলবেন না।
উপসংহার
সবশেষে বলবো শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ একটি ঝুঁকিপূর্ণ কিন্তু লাভজনক ব্যবসা। যদি আপনি শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করতে চান তাহলে উপরের দেওয়া কথাগুলি মাথায় রাখবেন এবং শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে যতটা সম্ভব পারুন শিখতে শুরু করে দিন।।
আশা করি শেয়ার মার্কেট সম্পর্কে আপনি সাধারণ ভাষায় ডিটেলস জানতে পারলেন। শেয়ার মার্কেট এর খবরাখবর বাংলায় পেতে টেলিগ্রামে চ্যানেল টি তে যুক্ত হন - ক্লিক করুন।
Comments
Post a Comment